ইংল্যান্ডের পত্রিকা ‘দা টাইমস’ এ লেখা কলামে দেশটির সরকার ও ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থার তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি।
ইউরোপে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার শুরুতেই বন্ধ করে দেওয়া হয় ইতালিয়ান লিগ, সেরি আ।। অন্যান্য দেশের লিগের ম্যাচ দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে আয়োজন করা হলেও প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ চলছিল ভরা গ্যালারিতে।
পরে গত শুক্রবার আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা আক্রান্ত হওয়ার খবরের পর ‘জরুরি ক্লাব সভায়’ বসে প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষ। নেওয়া হয় আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত টুর্নামেন্ট স্থগিতের সিদ্ধান্ত।
করোনাভাইরাসের ভীতি উপেক্ষা করে খেলতে বাধ্য হয়েছেন ফুটবলাররা। রুনি জানিয়েছেন, এ কারণে তার পরিবারের ক্ষতি হলে প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষকে ক্ষমা করবেন না তিনি।
“জরুরি সভার পর, অবশেষে সঠিক সিদ্ধান্তটা নেওয়া হয়েছে। এর আগ পর্যন্ত মনে হচ্ছিল, ইংল্যান্ডের ফুটবলারদের বিবেচনা করা হচ্ছে গিনিপিগ হিসেবে।”
“আমি জানি, কেমন বোধ করছি। যখন খেলা নিরাপদ নয়, তখন খেলতে হওয়ায় আমার দ্বারা আমার পরিবারের কারোর সংক্রমিত ও গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি ছিল। আবার খেলার বিষয়ে আমাকে খুব ভালোভাবে চিন্তা করতে হবে। আমি কখনও কর্তৃপক্ষকে ক্ষমা করব না।”