ভিএআর বিতর্কে এদিন প্রথম কথা বলেন চেলসির কোচ ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড। টটেনহ্যাম হটস্পারের মিডফিল্ডার জিওভানি লো সেলসো চেলসির সেসার আসপিলিকুয়েতাকে মারাত্মক ফাউল করে বসেন। ল্যাম্পার্ডের মতে, সেটি ছিল পা ভেঙে দেওয়ার মতো ফাউল। তবে ভিএআরে দেখেও সেলসোকে কোনো শাস্তি দেননি সংশ্লিষ্টরা।
“আমি চাই, ভিএআর ব্যবহারে রেফারির সাহায্য হোক এবং ম্যাচ আরও ভালো হোক। তবে আজ এগুলো খুব ভুল হয়েছে।”
“রেফারির কাজ খুব কঠিন এবং ভিএআর ব্যবহার শুরু হয়েছে তাদেরকে সাহায্য করার জন্য। আমি কোনো খেলোয়াড়ের লাল কার্ড দেখানো দাবি করতে পছন্দ করি না, তবে এটা ছিল পা ভেঙে দেওয়ার মতো ট্যাকল।”
বার্নলির মাঠে বোর্নমাউথের হারের ম্যাচে ও লেস্টার সিটির মাঠে ম্যানচেস্টার সিটির জয়ের ম্যাচেও ভিএআর সিদ্ধান্ত বিতর্কের জন্ম দেয়।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক গোলরক্ষক পিটার স্মাইকেলের মন্তব্যটা সবচেয়ে কড়া। তিনি মনে করেন, ভিএআর ব্যবহার এখনই বন্ধ না করলে তা ফুটবলকে সারাজীবনের জন্য নষ্ট করে দেবে।
এই মৌসুমেই প্রিমিয়ার লিগে ভিডিও অ্যাসিসটেন্স রেফারির ব্যবহার শুরু হয়। তবে মাঝে মধ্যেই এর বিতর্কিত সিদ্ধান্ত দর্শকদের ক্ষুব্ধ করে তোলে এবং এর পেছনে ব্যয় হওয়া সময় ফুটবলের উন্মাদনা নষ্ট করে দিচ্ছে বলে অভিমত অনেকের।