বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে আগামী ১৫ জানুয়ারি শুরু হবে প্রতিযোগিতাটির ষষ্ঠ আসর। ‘এ’ গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফিলিস্তিন ও শ্রীলঙ্কা। ‘বি’ গ্রুপের দল মরিশাস, বুরুন্ডি ও সিশেলস।
২০১৫ আসরের ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। মালয়েশিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল দল।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে রোববার কোচ ও খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনায় বসেন সালাউদ্দিন। আলাপচারিতায় নিজের প্রত্যাশা জানিয়ে পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন সাবেক এই তারকা খেলোয়াড়।
“এটি বছরের প্রথম টুর্নামেন্ট। ছেলেদের সঙ্গে কথা বলে আমি যা দেখলাম, ওরা শারীরিক ও মানসিকভাবে খুবই উজ্জীবিত। তাদের বলেছি, ফেডারেশন যত কিছুই করুক না কেন….গুড হোটেল, গুড ট্রান্সপোর্ট, গুড ফ্যাসিলিটিজ, গুড কোচ…ফেডারেশন টাকা দিতে পারবে, কিন্তু খেলে দিতে পারবে না। খেলতে কিন্তু তোমাদেরই হবে।”
“তাদের বলেছি, আমার কাজ কিন্তু শেষ। ট্রেনিং করিয়েছি, বিদেশি কোচ এনেছি, হোটেলে রেখেছি। তোমরা যা যা চেয়েছ, সব দিয়েছি। তোমরা যদি এখানে সফল হও, চ্যাম্পিয়ন হলে দলের জন্য এক লাখ ডলার এবং রানার্সআপ হলে ৫০ হাজার ডলার দেওয়া হবে। খেলোয়াড়রা আমাকে বলেছে, শতভাগ দিবে।”
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফেরা ডিফেন্ডার তপু বর্মন জানালেন, সভাপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তারা দারুণ উজ্জীবিত।
“প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পর আমরা দারুণ উজ্জীবিত। আরও অনুপ্রেরণা পাচ্ছি। আমরা যদি ভালো করি, তাহলে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ী হবে। নতুন প্রজন্ম ভালো করবে।”