তাদেরকে এসএ গেমসের দল গঠন প্রক্রিয়ায় না রাখা নিয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত।
জাতীয় টেনিসে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন মানস পেশায় একজন দন্ত চিকিৎসক। আর রুমি চারবারের চ্যাম্পিয়ন ও র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর খেলোয়াড়, পেশায় তিনি শিক্ষক। পেশাগত কারণে দুজনে অনুশীলনে নিয়মিত উপস্থিত থাকতে পারছিলেন না। ব্যক্তিগত উদ্যেগে চালিয়ে নিচ্ছিলেন অনুশীলন। দুজনের দাবি ছিল এসএ গেমসের দলে সরাসরি নয়, সিলেকশন পর্বে অংশ নেওয়ার। নির্বাচিত হলে এসএ গেমসে খেলার।
কিন্তু তাদের সিলেকশন পর্বে খেলার সুযোগ না দিয়ে টেবিল টেনিস ফেডারেশন জানিয়ে দিয়েছিল-অনুশীলনে না থাকলে জাতীয় দল থেকে বাদ। এ কারণে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিলেন তারা।
বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মোহাম্মদ খায়রুল আলমের বেঞ্চে শুনানি শেষে গত ১৯ নভেম্বর দুই খেলোয়াড়কে জাতীয় দল নির্বাচন প্রক্রিয়ায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
“জাতীয় র্যাঙ্কিংয়ে থাকা দুই খেলোয়াড়কে কেন এসএ গেমসের দল গঠন প্রক্রিয়ায় রাখা হলো না”-এই মর্মে জাতীয় ক্রীড়াপরিষদ সচিব, ক্রীড়ামন্ত্রণালয় সচিব ও টেবিল টেনিস ফেডারেশনের সভাপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত।
আগামী ডিসেম্বরে নেপালে শুরু হবে এসএ গেমসের (দক্ষিণ এশিয়ান গেমস) পরের আসর।