‘বি’ গ্রুপে ঘরের মাঠে ৫-০ গোলে জিতেছে টটেনহ্যাম। গ্রুপের অন্য ম্যাচে ৩-২ গোলে জিতেছে বায়ার্ন।
ঘরের মাঠে প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় টটেনহ্যাম। নবম মিনিটে জালের দেখা পান হ্যারি কেইন। ১৬ ও ৪৪ মিনিটে ঠিকানায় বল পাঠান দক্ষিণ কোরিয়ান ফরোয়ার্ড সন হিউং-মিন।
ম্যাচ জুড়ে দারুণ ফুটবল খেলা এরিক লামেলা ব্যবধান বাড়ান ৫৭তম মিনিটে। ৮৩তম মিনিটে নিজের দ্বিতীয় ও দলের পঞ্চম গোলটি করে ইংলিশ স্ট্রাইকার কেইন।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গত রাউন্ডে বায়ার্নের কাছে ৭-২ গোলে হারের দুঃখ ভোলার আগেই বড় এক ধাক্কা খেয়েছিল টটেনহ্যাম। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ অ্যালবিওনের বিপক্ষে ৩-০ গোলে হারের পর ১-১ গোলে ড্র করে ওয়াটফোর্ডের বিপক্ষে। বেলগ্রেডের জালে গোল উৎসব করে এবার কক্ষপথে ফেরার ইঙ্গিত দিল গতবারের রানার্সআপরা।
ঘরের মাঠে ২৩তম মিনিটে ইউসেফ এল আরাবির গোলে এগিয়ে যায় অলিম্পিয়াকোস। ৩৪তম মিনিটে বায়ার্নকে সমতায় ফেরান রবের্ত লেভানদোভস্কি। এই গোলে ডাচ স্ট্রাইকার রুড ফন নিষ্টলরয়কে (৫৬) পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সর্বকালের সেরা গোলদাতার তালিকার ৫ নম্বরে উঠে আসেন তিনি।
৬২তম মিনিটে বায়ার্নকে এগিয়ে নেন লেভানদোভস্কি। চলতি মৌসুমে ১৩ ম্যাচে এটি তার ১৮তম গোল। ৭৫তম মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করে ফেলেন কোরেনতিন তোলিসো। চার মিনিট পর গুইলহের্মোর গোলে ব্যবধান কমিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলে স্বাগতিকরা। তবে হার এড়াতে পারেনি তারা।
তিন ম্যাচে টানা তৃতীয় জয়ে ৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে বায়ার্ন। ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে উঠে এসেছে টটেনহ্যাম। ৩ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আছে রেড স্টার বেলগ্রেড। অলিম্পিয়াকোসের পয়েন্ট ১।