নেপালের কাঠমান্ডুর এপিএফ স্টেডিয়ামে রোববার ভারতের কাছে ২-১ গোলে হারে বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতায় এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বার রানার্সআপ হলো দলটি।
৪০ মিনিটে নয় জনের দলে পরিণত হওয়ার পর রক্ষণ জমাট রেখে খেলে বাংলাদেশ। টার্নারের মতে, তখনই দল সবচেয়ে ভালো খেলেছে।
“যখন থেকে আমরা ৯ জনে পরিণত হই, তখন থেকেই দল দুর্দান্ত খেলছিল। ছেলেরা সত্যিই খুব ভালো খেলেছে। এর চেয়ে ভাল কিছু তাদের থেকে চাওয়ার ছিল না।”
ম্যাচের শুরুতেই পিছিয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। ২১তম মিনিটে একটি ফাউলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের খেলোয়াড়রা হাতাহাতি, ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়লে রেফারি ভারতের গুরকিরাত সিংকে সরাসরি লালকার্ড দেখান। বিতর্কিত দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পেয়ে মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশের মিডফিল্ডার মোহাম্মদ হৃদয়।
ধাক্কাধাক্কিতে জড়িত ছিলেন না হৃদয়। বরং চেষ্টা করেছেন দুই পক্ষকে শান্ত করতে। ৪০তম মিনিটে সমতা ফেরানো গোলের পর উদযাপন করতে গিয়ে জার্সি দিয়ে মুখ ঢেকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন ইয়াসিন আরাফাত। রেফারির সিদ্ধান্ত ও ইয়াসিনের উদযাপনের ধরণে হতাশ টার্নার।
“প্রথম লালকার্ডের সিদ্ধান্তটা আমি মনে করি সঠিক ছিল না। আর দ্বিতীয়টির ক্ষেত্রে ইয়াসিনের ওই সময় এটা করা উচিত হয়নি। তারপরও এই নয় খেলোয়াড় নিয়ে আমার আত্ববিশ্বাস ছিল চ্যাম্পিয়ন হবো। কিন্তু (শেষ দিকে) গোলটি হয়ে যাওয়ায় কিছু করার ছিল না।”
“ম্যাচটা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালে আমরা আরও ভালো খেলতাম। কারণ তখন আমরা কিছু খেলোয়াড়কে বদল করে খেলাতাম।”