২০১৮-১৯ মৌসুমের প্রফেশনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিএফএ) বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জিততে নেদারল্যান্ডসের ২৭ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় পেছনে ফেলেছেন সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা ম্যানচেস্টার সিটির তিন ফুটবলার রাহিম স্টার্লিং, সের্হিও আগুয়েরো, বের্নার্দো সিলভা, ক্লাব সতীর্থ সাদিও মানে ও চেলসির এদেন আজারকে। স্টার্লিং জিতেছেন সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কার।
গত বছরের জানুয়ারিতে প্রায় সাড়ে আট কোটি ইউরো ট্রান্সফার ফিতে সাউথ্যাম্পটন থেকে লিভারপুলে যোগ দেওয়ার পর থেকেই রক্ষণে ইয়ুর্গেন ক্লপের সবচেয়ে বড় ভরসা ফন ডাইক। চলতি মৌসুমে লিগে নিজেদের ৩৬ ম্যাচের ১৯টিতেই কোনো গোল হজম করেনি লিভারপুল। রক্ষণ সামলানোর পাশাপাশি তিনটি গোল করেছেন এবং সতীর্থদের দুটি গোলে অবদান রেখেছেন ফন ডাইক।
এর আগে মাত্র দুইজন ডিফেন্ডার সতীর্থদের ভোটে বর্ষসেরা ফুটবলারের এই পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে শেষবার জিতেছিলেন চেলসির সেন্টার-ব্যাক জন টেরি।
দারুণ এই কীর্তি গড়ায় গর্বিত ফন ডাইক।
“এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সত্যি কঠিন। আমি মনে করি, যাদের বিপক্ষে আপনি প্রতি সপ্তাহে খেলেন সেসব খেলোয়াড়দের ভোটেই বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হওয়াটা একজন খেলোয়াড় হিসেবে আপনার জন্য সর্বোচ্চ সম্মানের। এটা বিশেষ কিছু। এই পুরস্কার গ্রহণ করতে পেরে আমি খুব গর্বিত ও সম্মানিত।”