শনিবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়। নিজেদের প্রথম ম্যাচে বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গেও গোলশূন্য ড্র করেছিল শেখ রাসেল।
২০১৩ আসরের ফাইনালে শেখ জামালকে হারিয়েই শিরোপা জিতেছিল শেখ রাসেল।
শুরু থেকে আক্রমণের চেষ্টা করলেও সুবিধা করতে পারেনি শেখ জামালের আক্রমণভাগ। বসুন্ধরার সঙ্গে ড্রয়ে ১ পয়েন্ট নিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় ছিল শেখ রাসেল। পরের রাউন্ডে উঠতে ড্র যথেষ্ট হওয়ায় গোলের জন্য খুব বেশি চেষ্টা করতে দেখা যায়নি তাদের।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই মিনিটের ব্যবধানে ভালো দুটি সুযোগ পায় শেখ জামাল। কিন্তু ৭৭তম মিনিটে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লুসিয়ানো এমানুয়েল পেরেসের শট দূরের পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে যাওয়ার পর গাম্বিয়ার ফরোয়ার্ড সলোমন কিংয়ের ফ্রি কিক অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
রক্ষণ জমাট রেখে খেলা শেখ রাসেলের গোলের দারুণ সুযোগ নষ্ট হয় দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ে। একা পেয়েও গোলরক্ষক সোজা শট নেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড আলেক্স রাফায়েল দি সিলভা।
এই গ্রুপ থেকে আগেই কোয়ার্টার-ফাইনাল নিশ্চিত করা বসুন্ধরা কিংসের পয়েন্ট ৪। শেষ আটে তাদের সঙ্গী শেখ রাসেলের পয়েন্ট ২।
প্রথমবারের মতো স্বাধীনতা কাপ খেলতে আসা বসুন্ধরা কিংসের কাছে প্রথম ম্যাচে ২-০ গোলে হারা শেখ জামালের পয়েন্ট ১।