২০১৮ বিশ্বকাপের শেষ আটে বেলজিয়ামের কাছে হেরে থামে ব্রাজিলের অভিযান। প্রত্যাশিত ছিল না নেইমারের পারফরম্যান্স। পায়ের পাতার মেটাটারসাল হাড় ভেঙ্গে প্রায় তিন মাস মাঠের বাইরে থাকার পর বিশ্বকাপ দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে ফিরেন নেইমার। পাঁচ ম্যাচে করেন দুই গোল। টুর্নামেন্টে বার বার ফাউলের শিকার হন তিনি। আবার রেফারির সহানুভূতি পেতে নাটুকেপনা করায় দারুণ সমালোচিত হন পিএসজির এই ফরোয়ার্ড।
এসব সমালোচনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে নেইমার নিজেকে মেলে ধরবেন বলে মনে করেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কোচ লুক্সেমবুর্গো।
"অবশ্যই, তার ওপর এটার একটা প্রভাব আছে। আমি এখন যা বলব তাতে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন, নেইমার পরবর্তী বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড় হবে।"
"গত বিশ্বকাপ জুড়ে যেসব বড় সমালোচনা সে সয়েছে…সে সম্ভবত কখনই ভাবেনি যে, তার ক্ষেত্রে এমনটা ঘটতে পারে। আর এটাই ঘটেছে। এটা যে কারোর ক্ষেত্রে ঘটতে পারে।"
"পেলেও এসবে ভুগেছিল।…১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ সে প্রায় খেলার সুযোগ হারাতে বসেছিল। মানুষজন বলেছিল, পেলে শেষ হয়ে গেছে!"
"নেইমারকে পরিণত হতে এসব সমালোচকরা নিশ্চিতভাবে সহায়তা করেছে। আপনি এরই মধ্যে তার মধ্যে ভিন্ন আচরণ লক্ষ্য করতে পারেন। পরের বিশ্বকাপে তার আচরণ আরও ভালো হবে।"