ক্যাথরিন মায়োরগা নামের ওই নারীর অভিযোগ, ২০০৯ সালে রোনালদো তাকে লাস ভেগাসের একটি হোটেল কক্ষে ধর্ষণ করেছিলেন।
জার্মান সাময়িকী ডের স্পিগেলে এই অভিযোগের খবর প্রথম ছাপা হলে তা ‘ভুয়া’ বলে উড়িয়ে দেন ৩৩ বছর বয়সী রোনালদো। সাময়িকীটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তার আইনজীবীরা।
ডের স্পিগেল জানায়, ঘটনাটি ঘটার পর অল্প সময়ের মধ্যেই মায়োরগা লাস ভেগাসের পুলিশকে তা জানান।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়, ২০১০ সালে আদালতের বাইরে রোনালদোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমঝোতায় পৌঁছান তিনি। তিন লাখ ৭৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে কখনও এই অভিযোগ প্রকাশ না করার ব্যাপারে রাজি হন মায়োরগা।
মায়োরগার আইনজীবীরা এখন ঘটনাটি জনসম্মুখে না আনার চুক্তি বাতিল ঘোষণা করতে চাইছে।
লাস ভেগাসের পুলিশ এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করে, তারা ২০০৯ সালের জুন মাসে পাওয়া একটি অভিযোগের তদন্ত করেছিল। কিন্তু তখন কেউ সন্দেহভাজন ছিল না।
“মামলাটি যখন নেওয়া হয়েছিল, তখন ওই নারী তদন্তকারীদের ঘটনাস্থল কিংবা সন্দেহভাজনের বর্ণনা নিয়ে কিছু জানায়নি।”
“ঘটনাটি নিয়ে পুনরায় তদন্ত শুরু হয়েছে। আর আমাদের তদন্তকারীরা দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খতিয়ে দেখছে।”