দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে একই টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচ ও ফাইনালের রেফারি হতে যাচ্ছেন পিতানা। এর আগে ২০০৬ জার্মানি বিশ্বকাপে তার স্বদেশি হোরাসিও এলিসন্দো এই কীর্তি গড়েছিলেন।
রাশিয়া-সৌদি আরবের মধ্যে উদ্বোধনী ম্যাচে দায়িত্ব পালন করার পর ফাইনালে ওঠা দুই দলের জেতা ম্যাচেও রেফারি ছিলেন পিতানা। শেষ ষোলোয় ক্রোয়েশিয়া-ডেনমার্ক এবং কোয়ার্টার-ফাইনালে ফ্রান্স-উরুগুয়ে ম্যাচ পরিচালনা করেন ৪৩ বছর বয়সী পিতানা।
ফাইনালের দায়িত্ব পাওয়ার খবর শোনার মুহূর্তটি তার কাছে ঠিক যেন ‘বাবা হতে যাতে যাচ্ছেন’ এমন কথা শোনার মুহূর্তটির মতো।
“এ রকম অভিজ্ঞতা আমার জীবনে খুব কম হয়েছে। ওই অনুভূতি, ওই রোমাঞ্চ। হয়তো আমি এর সঙ্গে ওই সময়ের তুলনা করতে পারি যখন আমাকে বলা হয়েছিল যে আমি বাবা হতে যাচ্ছি।”
ফাইনালে পিতানার সহকারী থাকবেন এরনান মাইদানা ও হুয়ান বেলাত্তি।
“ফুটবল ভালোবাসে এ রকম যে কোনো শিশুর কাছে বিশ্বকাপ ফাইনালে থাকাটা স্বপ্ন।”
“আমরা যেখানে আছি সেখানে পৌঁছাতে এই দল অনেক কঠিন পরিশ্রম করেছে। রেফারিংয়ের দুনিয়ায় আমরা অন্যতম সেরা অর্জন করেছি। আর এখন আমরা সর্বোচ্চ সেরা উপায়ে কাজটা শেষ করতে চাই।”
রোববার মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত নয়টায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে নামবে ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়া।