২০১৪: আর্জেন্টিনাকে অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে ১-০ গোলে হারায় জার্মানি।
২০১০: অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ১-০ গোলে হারায় স্পেন।
২০০৬: ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে হারায় ইতালি। অতিরিক্ত সময়ের পর ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র ছিল।
২০০২: জার্মানিকে ২-০ গোলে হারায় ব্রাজিল।
১৯৯৮: ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে হারায় ফ্রান্স।
১৯৯৪: পেনাল্টি শুটআউটে ইতালিকে ৩-২ গোলে হারায় ব্রাজিল। অতিরিক্ত সময়ের পর ম্যাচ ০-০ গোলে ড্র ছিল।
১৯৯০: আর্জেন্টিনাকে ১-০ গোলে হারায় পশ্চিম জার্মানি।
১৯৮৬: পশ্চিম জার্মানিকে ৩-২ গোলে হারায় আর্জেন্টিনা।
১৯৮২: পশ্চিম জার্মানিকে ৩-১ গোলে হারায় ইতালি।
১৯৭৮: অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ৩-১ গোলে হারায় আর্জেন্টিনা।
১৯৭৪: নেদারল্যান্ডসকে ২-১ গোলে হারায় পশ্চিম জার্মানি।
১৯৭০: ইতালিকে ৪-১ গোলে হারায় ব্রাজিল।
১৯৬৬: অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে পশ্চিম জার্মানিকে ৪-২ গোলে হারায় ইংল্যান্ড।
১৯৬২: চেকোস্লোভাকিয়াকে ৩-১ গোলে হারায় ব্রাজিল।
১৯৫৮: সুইডেনকে ৫-২ গোলে হারায় ব্রাজিল।
১৯৫৪: হাঙ্গেরিকে ৩-২ গোলে হারায় পশ্চিম জার্মানি।
১৯৫০: ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারায় উরুগুয়ে *
১৯৩৮: হাঙ্গেরিকে ৪-২ গোলে হারায় ইতালি।
১৯৩৪: অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে চেকোস্লোভাকিয়াকে ২-১ গোলে হারায় ইতালি।
১৯৩০: আর্জেন্টিনাকে ৪-২ গোলে হারায় উরুগুয়ে।
* ১৯৫০ সালের বিশ্বকাপে মারাকানায় ব্রাজিল ও উরুগুয়ের ম্যাচটিকে এই আসরের ফাইনাল ধরা হলেও এই বিশ্বকাপের নিয়মটা ছিল একটু আলাদা। প্রাথমিক গ্রুপ পর্বের পর সেরা চার দল ব্রাজিল, উরুগুয়ে, স্পেন ও সুইডেনকে নিয়ে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে হয় আরেকটি পর্ব। এতে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে স্পেন ও সুইডেনকে হারানো ব্রাজিল শেষ ম্যাচে উরুগুয়ের মুখোমুখি হয়। সুইডেনের বিপক্ষে জয় পাওয়া উরুগুয়ে স্পেনের সঙ্গে ড্র করায় ব্রাজিলের চেয়ে ১ পয়েন্ট পিছিয়ে ছিল। মারাকানায় ড্র করলেই চ্যাম্পিয়ন হতো ব্রাজিল। কিন্তু ম্যাচটি ২-১ গোলে হেরে যায় তারা।