শুক্রবার কাজান অ্যারেনায় শেষ আটের লড়াইয়ে ২-১ গোলে হারে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। শুরুতেই ফের্নান্দিনিয়োর আত্মঘাতী গোলের পর ৩১তম মিনিটে দারুণ এক গোলে ব্যবধান দ্বিগুন করেন কেভিন ডে ব্রুইনে। দ্বিতীয়ার্ধে বদলি হিসেবে নামা রেনাতো আউগুস্তোর গোলে আশা দেখলেও ব্রাজিলের লক্ষ্য পূরণ হয়নি।
এ নিয়ে গত চার বিশ্বকাপের তিনটিতেই লাতিন পরাশক্তিরা বিদায় নিল শেষ আট থেকে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও না পারার কথা মেনে নিলেন কৌতিনিয়ো।
“আমরা ফাইনাল পর্যন্ত যেতে চেয়েছিলাম। আমরা আমাদের সেরা চেষ্টাটাই করেছিলাম। সবাই নিজের সর্বস্ব দিয়েছে।”
“আমি নিশ্চিত চারিদিক থেকে সমালোচনা ধেয়ে আসবে। জীবন থেমে থাকে না, এটাই ফুটবল। আপনি জিতবেন এবং হারবেন।”
“আমরা ব্যথিত কারণ পুরো ব্রাজিলের মতো আমরাও খুব করে জিততে চেয়েছিলাম। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা পারলাম না।”
রাশিয়াতে হয়তো শেষবারের মতো বিশ্ব মঞ্চে খেলে ফেলেছেন ব্রাজিলের এই দলের অনেকেই। ২৩ জনের দলে নয়জনের বয়স ত্রিশের ঘরে। ৩৩ বছর বয়সী সেন্টার ব্যাক মিরান্দা অবশ্য এখনই ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে রাজি নন।
“এই বিষয়ে কথা বলা কঠিন। কারণ এখানকার সব খেলোয়াড়ই একটি প্রজন্মের অংশ।”
“আমি বিদায় বলছি না। কিন্তু আমি এও নিশ্চিত করছি না যে পরের বিশ্বকাপে আমি থাকব।”