সব বড় দলেই ভালো ভালো খেলোয়াড় থাকায় বিশ্বকাপে সমানে সমান লড়াই হবে বলে মনে করেন আর্জেন্টাইন অধিয়ানক।
আর্জেন্টিনার তারকাসমৃদ্ধ আক্রমণভাগে মেসিসহ আছেন সের্হিও আগুয়েরো, পাওলো দিবালা ও গনসালো হিগুয়াইন।
তবে শক্তিশালী আক্রমণভাগ থাকার পরও রক্ষণে দুর্বলতা ভাবনার কারণ হতে পারে দলটির বিশ্বকাপ মিশনে। তার ওপর চোট পেয়ে ছিটকে গেছেন দুই বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গোলরক্ষক সের্হিও রোমেরো ও মিডফিল্ডার মানুয়েল লানসিনি।
বিশ্বকাপে ফেভারিটের তালিকায় ব্রাজিল, জার্মানি বা স্পেনের কাতারে যে আর্জেন্টিনা নেই তা মানছেন মেসি। তবে বার্সেলোনা তারকা ভরসা রাখছেন খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত দক্ষতার ওপর।
চার বছর আগে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলেও জার্মানির অতিরিক্ত সময়ের গোলে স্বপ্ন ভাঙে আর্জেন্টিনার। টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ‘গোল্ডেন বল’ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় মেসিকে।
২০০৬ সালে জার্মানি আসরে বিশ্বকাপ অভিষেক হয় মেসির। সেবার কোয়ার্টার-ফাইনালে উঠেছিল আর্জেন্টিনা। দক্ষিণ আফ্রিকায় পরের আসরেও দৌড় ছিল ওই শেষ আট পর্যন্তই।
“তিনটি ভিন্ন পরিস্থিতিতে আমি তিনটি বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছি...সবগুলো থেকেই আমি ইতিবাচক দিকগুলো নিয়েছি।”
“ফেভারিট দলগুলো তাদের খেলোয়াড় আর দলের বিচারে খুব ভালোভাবে টুর্নামেন্টে পা রাখবে। আমি মনে করি, এটা দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে।”
আগামী ১৬ জুন আইসল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু হবে আর্জেন্টিনার। ‘ডি’ গ্রুপে দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের অন্য দুই প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া ও নাইজেরিয়া।