পয়েন্ট সমান হওয়ায় বাইলজ অনুযায়ী শিরোপার জন্য প্লে-অফ খেলতে হবে মেরিনার্স ও আবাহনীর।
বাছাইপর্বে এশিয়া থেকে সবার আগে রাশিয়া বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে ইরান। ১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০৬ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ খেলা দেশটি প্রথমবারের মতো টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপে ওঠে।
গত চারটি বিশ্বকাপে ইরান গ্রুপ পর্ব পেরুতে পারেনি। তবে রাশিয়া পৌঁছে দলটির কোচ কার্লোস কুইরোস সে ব্যর্থতার বলয় ভাঙার আশাবাদ জানান।
“ইরানের ফুটবলের রাশিয়ায় পৌঁছানোর স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। অনেক আত্মত্যাগ ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা এই স্বপ্ন অর্জন করেছি।...এই স্বপ্নটা যতদূর সম্ভব এগিয়ে নিতে আমরা উন্মুখ এবং এই টুর্নামেন্টকে আমাদের সর্বকালের সেরা বিশ্বকাপে পরিণত করার জন্য আমরা মুখিয়ে আছি।”
টুর্নামেন্ট শুরুর আগে মস্কোতে অনুশীলন করবে ইরান। সেন্ত পিতার্সবুর্গ স্টেডিয়ামে ১৫ জুন মরক্কোর বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ইরানের বিশ্বকাপ যাত্রা। গ্রুপ ‘বি’তে তাদের অন্য দুই প্রতিপক্ষ পর্তুগাল ও স্পেন।