রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে সেমি-ফাইনালের ফিরতি পর্বে ৪-২ গোলে জিতলেও দুই লেগ মিলিয়ে ৭-৬ ব্যবধানে পিছিয়ে ছিটকে যায় রোমা। গত সপ্তাহে লিভারপুলের মাঠে প্রথম লেগে ৫-২ গোলে হেরেছিল ইতালিয়ান ক্লাবটি।
পাল্লোত্তার দাবি, ফিরতি লেগে দুটি পেনাল্টি থেকে বঞ্চিত হয়েছে তার দল।
“আমি জানি, রেফারিং করাটা কঠিন। তবে এটা খুবই বিব্রতকর যে, আমরা দুই লেগ মিলিয়ে এভাবে হেরে গেছি। আপনি এমনটা ঘটতে দিতে পারেন না।”
বিরতির পর লিভারপুলের জার্মান গোলরক্ষক লোরিস কারিয়ুস রোমার ফরোয়ার্ড এদিন জেকোকে ফেলে দেওয়ার পর রেফারির অফসাইডের সিদ্ধান্ত দেওয়াটা ভুলই ঠেকেছে অনেকের কাছে। কয়েক মিনিট পর ডি-বক্সে লিভারপুলের রাইটব্যাক ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আরনল্ডের হাতে বল লাগলেও পেনাল্টির আবেদনে সাড়া মেলেনি রেফারির।
রোমা সভাপতি বলেন, “৪৯তম মিনিটে তার (জেকোর) অফসাইড হয়নি। তাকে গোলরক্ষক ফেলে দিয়েছিল।”
“আর ওইটা হ্যান্ডবল ছিল, যেটা মাঠের লোকজন ছাড়া সম্ভবত বিশ্বের সব মানুষের কাছেই স্পষ্ট ছিল। এই ঘটনায় লাল কার্ড দেওয়া উচিত ছিল। এটা হলে ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে তারা ১০ জনের দলে পরিণত হতে পারতো।”
“চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভিএআর চালু না হলে এটা খুবই হাস্যকর হবে।”