কুর্মিটোলা গলফ কোর্সে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ট্যুরের এই প্রতিযোগিতায় বৃহস্পতিবার তৃতীয় রাউন্ডে ছয়টি বার্ডির পাশাপাশি দুটি বোগি করেন জামাল। তিন রাউন্ড মিলিয়ে পারের চেয়ে ১২ শট কম খেলে দ্বিতীয় স্থানে আছেন তিনি।
৫০ লাখ টাকা প্রাইজমানির এই আসরে পারের চেয়ে ১৫ শট কম খেলে শীর্ষে রয়েছেন হিগা কাজুকি। জাপানের এই গলফারের সঙ্গে লড়াইটা চালিয়ে যাচ্ছেন দেশি গলফারদের মধ্যে কেবল জামাল।
তৃতীয় রাউন্ডে পাঁচটি বার্ডি, একটি ঈগল ও একট বোগি করে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন শাখাওয়াত হোসেন সোহেল। সব মিলিয়ে পারের চেয়ে সাত শট কম খেলে পাঁচ জনের সঙ্গে যৌথভাবে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছেন তিনি।
দ্বিতীয় রাউন্ডে কিছুটা ছন্দে ফেরা সিদ্দিকুর তৃতীয় রাউন্ডে চারটি বার্ডি, তিনটি বোগি করে পিছিয়ে পড়েছেন। সব মিলিয়ে পারের চেয়ে ছয় শট কম খেলে যৌথভাবে একাদশ স্থানে আছেন এই প্রতিযোগিতার দুইবারের সেরা এ গলফার।
আগের রাউন্ডে যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থানে থাকা সজীব আলী তৃতীয় রাউন্ডে আলো ছড়াতে পারেননি। চারটি বার্ডির সঙ্গে তিনটি বোগি ও একটি ডাবল বোগি করে পিছিয়ে পড়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে পারের চেয়ে সাত শট কম খেলে যৌথভাবে পঞ্চম স্থানে আছেন সজীব।
তৃতীয় রাউন্ডে একটি করে বার্ডি, ঈগল ও বোগি করেছেন দুলাল হোসেন। আগের রাউন্ডে যৌথভাবে দ্বাদশ স্থানে থাকা এই গলফার এক ধাপ পিছিয়েছেন।
সেরা হতে হলে ভাগ্যের ছোঁয়াও দরকার বলে দিন শেষে সাংবাদিকদের জানান জামাল।
“একটা শিরোপা জিততে হলে শুধু পারফরম্যান্সই যথেষ্ট নয়। ভাগ্যের সাহায্যও লাগে। আজ আমি ১৪ নম্বর হোলে একটা সহজ বার্ডি মিস করেছি; আবার ১৬ নম্বর হোলে বোগি করেছি, যেটি এই কোর্সে আমার ফেভারিট হোল।”