থাইল্যান্ডের ব্যাংককে কম্বোডিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়ে ৭ গোল অবদান রাখেন শফিউল আলম। ৪ গোল করেন রাকিবুল হাসান। এছাড়া সারোয়ার শাওন ৩টি, আবেদ উদ্দিন ও প্রিন্স দুটি করে গোল করেন। মোহাম্মদ মেহেদী, মোহাম্মদ মহসিন বাকি দুই গোলদাতা।
ফাইভ-এ-সাইড টুর্নামেন্টের প্রথম ১০ মিনিটের পর্বে ৯ গোল করে কম্বোডিয়াকে কোণঠাসা করে ফেলে বাংলাদেশ। পরের পর্বে আরও ৪ গোল করে বড় জয়ের পথে ছুটতে থাকে দল। শেষ ১০ মিনিটে আরও ৭ গোল করে প্রতিপক্ষকে ভাসিয়ে দেন শফিউল-রাকিবুলরা।
কম্বোডিয়াকে উড়িয়ে আসা বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচেও তৃতীয় মিনিটে শফিউলের গোলে এগিয়ে যায়। কিন্তু তিন মিনিটের মধ্যে দুই গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ে দল।
দ্বিতীয় দশ মিনিটে দুই দলই ছিল সমানে সমান। দুটি করে গোল পায় বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া। কিন্তু শেষ ১০ মিনিটে এক গোল দিয়ে তিন গোল হজম করে হেরে যায় গোবিনাথান কৃষ্ণমুর্তির দল।
তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক হারে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ‘বি’ পুলে তৃতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে সিঙ্গাপুরকে ১০-৪ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বাকি দুই প্রতিপক্ষ পাকিস্তান ও চাইনিজ তাইপে।
প্রতি গ্রুপ থেকে সেরা দুই দল উঠবে সেমি-ফাইনালে। ফাইনালে ওঠা দুই দল ২০১৮ সালের অক্টোবরে আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসের যুব অলিম্পিকে খেলার সুযোগ পাবে।