বৃহস্পতিবার আবাহনীর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রফি তুলে দেওয়া হয়। এ জন্য আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিলেন দলটির সমর্থকরা। ম্যাচ চলার সময়ই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে আতশবাজি ফুটিয়ে একদফা উৎসব সেরে নেয় তারা। এরপর ম্যাচ শেষে শুরু হয় দলটির খেলোয়াড় ও সমর্থকদের উদযাপন।
অবশ্য মাঠের খেলায় ছিল না উত্তাপ। প্রথম পর্বের ম্যাচে ১-০ গোলে জেতা আবাহনী ছিল বলের নিয়ন্ত্রণে মনোযোগী। চট্টগ্রাম আবাহনীও ছিল না গোলের জন্য মরিয়া।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই গোলের সুযোগ পায় কিন্তু গোল অধরা থেকে যায়। ৭৭তম মিনিটে গোল থেকে বঞ্চিত হয় আবাহনী। ডি বক্সের ভেতর থেকে নাবীব নেওয়াজ জীবনের বাড়ানো বলে সানডে চিজোবার সাইড ভলি পোস্টে লেগে ফেরে।
২২ ম্যাচে ১৬ জয় ও চার ড্রয়ে ৫২ পয়েন্ট নিয়ে লিগ শেষ করল আবাহনী। ৪৪ পয়েন্ট চট্টগ্রাম আবাহনীর।
বৃহস্পতিবার প্রথম ম্যাচে লিগের রার্নাসআপ হওয়া শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে দেয় ফরাশগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ জয়ীরা:
মৌসুম | চ্যাম্পিয়ন |
২০০৬-০৭ | আবাহনী লিমিটেড |
২০০৮ | আবাহনী লিমিটেড |
২০০৯ | আবাহনী লিমিটেড |
২০১০ | শেখ জামাল |
২০১১-১২ | আবাহনী লিমিটেড |
২০১২-১৩ | শেখ রাসেল |
২০১৩–১৪ | শেখ জামাল |
২০১৫ | শেখ জামাল |
২০১৬ | আবাহনী লিমিটেড |
২০১৭ | আবাহনী লিমিটেড |