বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ট্র্যাকে সোমবার কিশোরীদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১২ দশমিক ৮০ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা হন দিশা। আগের দিন ২০০ মিটারেও প্রথম হয়েছিলেন বিকেএসপির এই অ্যাথলেট। দুই ইভেন্টে সেরা হওয়া দিশার দৃষ্টি ২০১৮ সালের এসএ গেমসের দিকে।
“আমি মনে করি না, আমার এই টাইমিং শিরিন আপুকে (জাতীয় চ্যাম্পিয়ন) হারানোর মতো। অলিম্পিকের স্বপ্ন দেখি না, যদি সিনিয়রে ভালো করতে পারি, তাহলে এসএ গেমসে ভালো করতে পারব। ফেডারেশন যদি আমাদের দীর্ঘমেয়াদী ক্যাম্প করায়, তাহলে আমরা আরও ভালো করতে পারব।”
কিশোর বিভাগে হাসান ১০ দশমিক ৬০ সেকেন্ডে দৌড়ে শেষ করেন। ২০১৫ সালে বিকেএসপির আশরাফুজ্জামানের গড়া (১০ দশমিক ৭০ সেকেন্ড) রেকর্ড নিজের করে নেওয়া এই অ্যাথলেট দাবি তুললেন ইলেক্ট্রনিক টাইমিংয়ের।
বালক বিভাগের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১১ দশমিক ৪০ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা সুলতান। বালিকাদের বিভাগে ১২.৬০ সেকেন্ড সময় নিয়ে প্রথম হয়েছেন রুপা; তবে রেকর্ড না হওয়ায় হতাশ বিকেএসপির এই অ্যাথলেট।
“রেকর্ড গড়ার আশা নিয়ে এসেছিলাম, সেটা হলে খুশি হতাম। তারপরও ১০০ মিটারে জিততে পেরে ভালো লাগছে।”