বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে শেখ জামালের জয়টি ২-১ গোলের। সাত ম্যাচে ষষ্ঠ জয়ের স্বাদ পাওয়া দলটি ১৯ পয়েন্ট নিয়ে চট্টগ্রাম আবাহনীর সঙ্গে যৌথভাবে শীর্ষে আছে।
ম্যাচের প্রথম সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ২০তম মিনিটে এগিয়ে যায় ব্রাদার্স। মিঠু বিশ্বাসের কর্নারে মোহাম্মদ বিপ্লবের হেড ঠিকানা খুঁজে পায়।
২৮তম মিনিটে সমতায় ফেরা হয়নি শেখ জামালের। ডি-বক্সের বেশ বাইরে থেকে সলোমন কিংয়ের দূরপাল্লার শট গোলরক্ষককে ফাঁকি দিলেও ক্রসবারে লেগে ফিরে।
৪৯তম মিনিটে গোলরক্ষকে কাটানোর পর মাসুদ রানার শট পোস্টে লাগলে ব্যবধান দ্বিগুণ করতে পারেনি ব্রাদার্স।
পাঁচ মিনিট পর সমতায় ফেরে শেখ জামাল। জাবেদ খানের মাপা ক্রসে নিখুঁত হেডে কাছের পোস্ট দিয়ে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন সলোমন।
সলোমনের গোলেই ৬৮তম মিনিটে এগিয়ে যায় ২০১৩-১৪ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নরা। ডান দিক থেকে এনামুল হকের কর্নারে গাম্বিয়ার এই ফরোয়ার্ডের হেড ঠিকানা খুঁজে পায়।
একটু পর এনামুল দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পেলেও শেখ জামালের শক্তি কমার সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি ব্রাদার্স। শেষ পর্যন্ত চতুর্থ হারের স্বাদ নিয়ে মাঠ ছাড়ে নিকোলা ভিতরোভিচের দল। ব্রাদার্সের পয়েন্ট ৫।
বুধবার প্রথম ম্যাচে ১-১ ড্র করে ফরাশগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব ও রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস অ্যান্ড সোসাইটি।