ইউরোপের ‘গোল্ডেন বয়’ পর্তুগালের রেনাতো

বছর জুড়ে উজ্জ্বল পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি পেলেন পর্তুগালের তরুণ মিডফিল্ডার রেনাতো সানচেস। উদীয়মান তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কার ‘গোল্ডেন বয়’ জিতেছেন বায়ার্ন মিউনিখের এই খেলোয়াড়।

স্পোর্টস ডেস্কবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 24 Oct 2016, 11:58 AM
Updated : 24 Oct 2016, 11:58 AM

ইউরোপীয় ফুটবলে এক পঞ্জিকা বর্ষে ধারাবাহিক ভালো খেলা ২১ বছর বা এর কম বয়সী খেলোয়াড়দের মধ্যে থেকে সেরাকে এই পুরস্কার দিয়ে থাকে ক্রীড়া সাংবাদিকরা।

২০০৩ সালে প্রচলিত হওয়া পুরস্কাটি গত বছর পেয়েছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের অঁতনি মার্সিয়াল। তার আগের বছর জেতেন বর্তমানে ম্যানচেস্টার সিটিতে খেলা রাহিম স্টার্লিং। ২০১৩ সালে পুরস্কারটি পান চলতি মৌসুমে ট্রান্সফার ফির বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে যোগ দেওয়া পল পগবা।

২০০৫ সালে পুরস্কারটি জিতেছিলেন লিওনেল মেসি। তার আগের বছর জেতেন ইংল্যান্ডের ওয়েইন রুনি। বর্তমানের অন্যতম সেরা তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো কখনই এটা জিততে পারেননি।

এবারের পুরস্কারটি জিততে ক্লাব সতীর্থ কিংসলে কোমান ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের স্ট্রাইকার মার্কাস র‌্যাশফোর্ডকে পিছনে ফেলেন ১৯ বছর বয়সী সানচেস। মন্টি কার্লোয় এক অনুষ্ঠানে তার হাতে পুরস্কারটি তুলে দেওয়া হবে।

গত মে মাসে জার্মানির ক্লাব বায়ার্নের সঙ্গে চুক্তি করা সানচেস জুলাইয়ে দেশের হয়ে জেতেন ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। জুন-জুলাইয়ে ফ্রান্সে হওয়া এই প্রতিযোগিতায় পর্তুগালের খেলা সাত ম্যাচের ছয়টিতে খেলেন তিনি।

সেরার সম্মান পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই দারুণ খুশি সানচেস; কিন্তু পা মাটিতেই রাখছেন তিনি।

“আমি উচ্ছ্বসিত এবং আমি গোল্ডেন বয় (পুরস্কার) পরিবারকে উৎসর্গ করছি।"

“এই পুরস্কারের বৈশ্বিক তাৎপর্য আছে, কিন্তু আমি মাটিতেই পা রাখব। আমার এখনও অনেক কিছু শেখার আছে বিশেষ করেন আমার সতীর্থ আর্তুরো ভিদাল, চাবি আলোনসো, থিয়াগো আলকানতারা ও জশুয়া কিমিচের কাছ থেকে।”