শুরুর দিকে টানা তিন গোল করে ঊষা ক্রীড়া চক্রকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ এনে দেন ভারতীয় খেলোয়াড় নিখিল নানদেয়াল পারদেশি।
শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার এক সময় বাংলাদেশ এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত ২০-১০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে। দ্বিতীয়ার্ধে আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি স্বাগতিকরা।
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ গোল করেন সোহেল। এছাড়া মোহাম্মদ শাকির ৫টি, লুসাই ৪টি, রবিউল আওয়াল ৩টি গোল করেন।
এরপর শ্বাসরুদ্ধকর সেমি-ফাইনালে পাকিস্তানকে ৩৫-৩০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো আইএইচএফ ট্রফির ফাইনালে ওঠে যুবারা।
মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দলগুলো নিয়ে হওয়া এ প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হওয়ায় পরের পর্বে খেলার সুযোগ পাবে না বাংলাদেশের যুবারা। প্রতিটি আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে হয় পরের পর্ব।