বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার ম্যাচের প্রথমার্ধে তিনটি সুযোগ পেয়েছিল চট্টগ্রাম আবাহনী। ৩৭তম মিনিটে মামুনুল ইসলামের বাঁকানো কর্নার কিক ফিস্ট করে ফেরান গোলরক্ষক মিতুল হাসান। চার মিনিট পর ডান দিক থেকে সোহেল রানার ক্রসে লিওনেল সেইন্ট প্রিয়াক্সের হেড অল্পের জন্য ক্রসবার উঁচিয়ে বেরিয়ে যায়।
চট্টগ্রাম আবাহনী সেরা সুযোগটা নষ্ট করে বিরতির ঠিক আগে। সোহেল রানার ক্রসে জাহিদ হোসেন হেড নেওয়ার পর আলতো টোকা দিয়েছিলেন ইব্রাহিম, বল জালেও ঢুকছিল; কিন্তু শেষ মূহূর্তে গোললাইন থেকে ব্যাকভলি করে আরামবাগের ত্রাতা ডিফেন্ডার ইসা ইউসুফ।
গোলের জন্য মরিয়া চট্টগ্রাম আবাহনীর আরেকটি সুযোগ নষ্ট হয় ৭৪তম মিনিটে। এবার ক্রসবারের ওপর দিয়ে শট নেন প্রিয়াক্স। ৮৪তম মিনিটে রুবেল মিয়ার বাঁ দিক থেকে ঝুলিয়ে নেওয়া শট শেষ মূহূর্তে লাফিয়ে উঠে ফেরান মিতুল।
সাত ম্যাচে ১২ পয়েন্ট চট্টগ্রাম আবাহনীর; সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট আরামবাগের।