নতুন বছরের শুরু থেকেই ‘করোনা বিয়ার ভাইরাস’ নিয়ে ‘সার্চ’ বেড়ে চলেছে গুগলে। মানুষের হয়ত ধারণা হয়েছিল জনপ্রিয় মেক্সিকান বিয়ার ‘করোনা এক্সট্রা বিয়ার’ থেকেই ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, আর সে কারণেই এমন নামকরণ।
এই পরিস্থিতিতে ওই বিয়ার কোম্পানিকে জোর গলায় বলতে হয় যে, ওই ভাইরাসের সঙ্গে তাদের কোনো যোগাযোগ নেই।
বিজনেস ইনসাইডার বলছে, করোনা একটি লাতিন শব্দ। স্প্যানিশ ভাষাতেও শব্দটি রয়েছে। আর করোনা বিয়ারের উৎস মেক্সিকো বলেই মানুষের এ বিভ্রান্তি।
আবার ড্যাফোডিলের পাপড়ি বেষ্টনের মাঝে যে অংশটি ট্রাম্পেটের মত বেরিয়ে থাকে, সেটাকেও উদ্ভিদবিজ্ঞানে করোনা বলে।
ইলেকট্রন অনুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখলে করোনাভাইরাস পরিবারের সব সদস্যের মূল কাঠামো ঘিরে সেইরকম ট্রাম্পেট বা ফানেলের মত অসংখ্য কাঁটা দেখা যায়, যেন রাজমুকুটের উপর থরে থরে সাজানো দণ্ড।
বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল সায়েন্সডাইরেক্ট ডটকমে ২০১২ সালের এক নিবন্ধে বলা হয়, মুরগির ‘অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইনফেকশন‘ দেখা দিলে জানা যায় ইনফেকশাস ব্রঙ্কাইটিস ভাইরাস (আইবিভি) এর মূল কারণ। আর মানুষের দেহে প্রথমবারের মত করোনাভাইরাস সংক্রমণের তথ্য পাওয়া যায় ষাটের দশকে।
আরও পড়ুন