বিবিসি জানায়, সেরা দশে জায়গা করে নেওয়া তরুণ বিজ্ঞানীরা তিন মাস ধরে অন্যান্য বিজ্ঞানীদের সহায়তায় তাদের প্রকল্পগুলোর উন্নয়ন করে।
গীতাঞ্জলির উদ্ভাবিত যন্ত্র কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে পানিতে সীসার উপস্থিতি সনাক্ত করে।
যুক্তরাষ্ট্রের হাজার হাজার পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় সীসা দূষণের খবর পাওয়া গেছে।
বিজনেস ইনসাইডারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গীতাঞ্জলি জানায়, ২০১৪-১৫ সালে মিশিগান অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর ফ্লিন্টে পানি দূষণের ঘটনা তাকে সীসা-দূষণ সনাক্তকারী যন্ত্র আবিষ্কারে উৎসাহ দিয়েছে।
ওই কেলেঙ্কারিতে জড়িত কয়েক কর্মকর্তার বিচার চলছে, তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে নরহত্যার অভিযোগও আনা হয়েছে বলে জানায় বিবিসি।
এখন পর্যন্ত পানিতে সীসা সনাক্তকরণ পরীক্ষা বেশ ব্যয় সাপেক্ষ।
গীতাঞ্জলির উদ্ভাবিত যন্ত্রের নাম ‘টেথিস’। গ্রীক পূরাণে টেথিস বিশুদ্ধ পানির দেবী।
‘টেথিস’ একটি সেন্সরের মাধ্যমে সবসময় একটি বিশেষ মোবাইল অ্যাপ এর সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে।
ওই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে যন্ত্রটি প্রায় তাৎক্ষণিকভাবে একদম নির্ভুল ফলাফল দেবে।
যন্ত্রটি বজারজাত করার আগে সেটির আরও উন্নয়ন করতে চায় বলেও জানায় গীতাঞ্জলি।