নিহতদের লাশ ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
খুলনা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) লাবনী আক্তার (৩৬) শ্রীপুর উপজেলার সারঙ্গদিয়া গ্রামে তার নানাবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে তার গলায় ওড়না পেঁচানো লাশ পাওয়া যায় বলে মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরুল হাসান জানান।
আর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জেলা সদরের পুলিশ ব্যারাকের ছাদে গিয়ে মাহামুদুল হাসান নামের ২৩ বছর বয়সী এক কনস্টেবল সরকারি রাইফেল দিয়ে মাথায় গুলি করে ‘আত্মহত্যা’ করেন বলে জানান কামরুল।
মাহামুদুল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা সদরের এজাজুল হকের ছেলে। তিনি দেড় মাস আগে মাগুরা পুলিশ লাইন্সে যোগ দেন।
দুজনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।