বুধবার ‘শরীয়তপুর বাইকার্স’ নামের এই সংগঠন মানববন্ধন আয়োজন করে।
মানববন্ধনে শরীয়তপুর বাইকার্সের প্রায় ৫০ জন সদস্যসহ বেশ কিছু সাধারণ বাইকারও অংশগ্রহণ করেন বলে সংগঠনের লোকজন জানান।
পদ্মা সেতুর ওপর যান চলাচল শুরুর দিন দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর পর পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেলের ওঠা নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর গত রোববার সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় ঈদের সময় সাত দিন মহাসড়কে মোটরবাইক চলাচল নিষিদ্ধ করে। সেই সঙ্গে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় মোটরসাইকেল নিয়ে যাওয়া যাবে না বলেও জানানো হয়।
তবে ফেরিতে মোটরসাইকেল তোলায় কোনো বাধা নেই।
মানবন্ধনে উপস্থিত শরীয়তপুর বাইকার্সের অন্যতম এডমিন মাসুদ রানা বলেন, “স্বপ্নের পদ্মা সেতু দিয়ে আমরা জরুরি প্রয়োজনে ঢাকায় যাতায়াত করে ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা করেছিলাম। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আমাদের ভোগান্তি আরও অনেক বেড়ে গেল।”
সংগঠনের আরেক সদস্য রাশেদুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, “পদ্মা সেতু এবং এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচল করতে না পারায় জরুরি প্রয়োজনের ক্ষেত্রেও আমাদের অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। তাই আমরা চাই অবিলম্বে পদ্মা সেতু এবং এক্সপ্রেসওয়েতে বাইক চালু করে দেওয়া হোক।”
মানববন্ধনে আসার আগে শরীয়তপুর বাইকার্সের সদস্যরা শরীয়তপুর জেলা প্রশাসকের কাছে পদ্মা সেতু এবং এক্সপ্রেসওয়েতে বাইক চালুসহ বেশ কিছু দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেন।
আরও পড়ুন: