জানালার গ্রিল কেটে আলমারি ভেঙে রোববার রাতের কোনো একসময় এই চুরি হয় বলে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
জেলার সিভিল সার্জন বোরহান-উল ইসলাম সিদ্দিকী বলেন, “হাসপাতালের প্রধান সহকারীর রুমের স্টিলের আলমারি ও টেবিলের ড্রয়ার ভেঙে কাগজপত্র তছনছ করে চোর। তার আলমারিতে থাকা ১৪ লাখ টাকার সঙ্গে অফিসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রও নিয়ে গেছে।
“চুরির ঘটনা শুনে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। চুরির সঙ্গে স্বাস্থ্য বিভাগের কারও গাফিলতি থাকলে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
বিভিন্ন বিল পরিশোধের জন্য এই টাকা রাখা হয়েছিল বলে তিনি জানান।
চুরির বিষয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সৌভিক কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
ওসি বজলুর রশিদ বলেন, “স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এত টাকা কেন রাখা হয়েছিল সে বিষয়ে কোনো তথ্য অভিযোগে উল্লেখ করা হয়নি। তবে পুলিশ ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে।”