শহরতলীর আলমপুর গ্রামে শুক্রবার বিকাল ৩টা থেকে দুই ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় এ সঘর্ষ চলে। পরে সদর মডেল থানা ও বানিয়াচং থানা পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহত মামুন মিয়া (২৫) ওই গ্রামের আমির আলীর ছেলে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন কিসমত আলী (৬০), শিমুল আহমেদ (২৮), মোস্তফা মিয়া (২০), মেজর মিয়া (২৫), জাহেদ মিয়া (৩৫), শের আলী (৪০), জাহেদ খানকে (৪০) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে সকল হতাহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
“এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের লোকজন দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ ও বানিয়াচং থানা পুলিশের কয়েকটি টিম ঘটনাস্থলে পৌছে টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।”
পরিদর্শক দৌস বলেন, সংঘর্ষে আহত মামুন মিয়াকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে, হবিগঞ্জ-নবীগঞ্জ সড়কের আলমপুর অংশে ২ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলায় আটকে যায় যানবাহন চলাচল। চরম দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা। সড়কের দুপাশে সৃষ্টি হয় তীব্র যানযাট। যদিও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।