এ উপলক্ষে শনিবার সকাল সোয়া ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ চত্ত্বর থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে জেলা পরিষদ মাঠে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে বাগেরহাট শহরের জেলা পরিষদ মাঠে বেলুন উড়িয়ে সাতদিন ব্যাপী আনন্দ মেলার উদ্বোধন করেন বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।
এ সময় জেলার পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. খন্দকার রিজাউল করিমসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাগেরহাটের বিভিন্ন বিভাগের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারি, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ সরকারের নানা উন্নয়নের ব্যানার, প্লাকার্ড হাতে নিয়ে শোভযাত্রায় অংশ নেন। শহরের স্বাধীনতা উদ্যানে বড় পর্দায় পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রদর্শন করা হয়।
জেলা প্রশাসক আজিজুর বলেন, “বাগেরহাটবাসীর আজ আনন্দের দিন। সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আনন্দ র্যালি, মেলা, দোয়া মাহফিল, প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। সবাইকে মিষ্টিমুখ করানো হয়। দিনটিকে ঘিরে সবাই উচ্ছ্বসিত।
“এই পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্যে দিয়ে এই জেলার উন্নয়নের দুয়ার খুলে গেল। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে মোংলা বন্দর গতিশীল হবে। জেলার পর্যটন ও কৃষি শিল্পের মাধ্যমে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে সেই প্রত্যাশা করছি।”