“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
মঙ্গলবার সকালে ওই এলাকা থেকে আক্কাস আলীর লাশ উদ্ধার করা হয় বলে পাবনার আমিনপুর থানার ওসি রওশন আলী জানান।
নিহত আক্কাস আলী (৭০) আমিনপুর থানার ঢালারচর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ধারাই গ্রামের ময়েন উদ্দিনের ছেলে ছিলেন।
ওসি বলেন, “আক্কাস এক সময় ‘চরমপন্থী’ দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে সরকারের আহবানে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন তিনি। গোয়ালন্দ থানার রাখালগাছি এলাকায় একটি রাস্তা ভরাট কাজ নিয়ে আক্কাসের পূর্ব বিরোধ ছিল।
“ধারণা করা হচ্ছে, সেই জেরে সকালে নদীর ওপার থেকে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে হত্যা করে। খবর পেয়ে আমিনপুর থানা পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে।”
যেহেতু ঘটনাস্থল গোয়ালন্দ থানার অন্তর্ভুক্ত, সে কারণে ওই থানার পুলিশ পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান ওসি।