২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
বরগুনা সদর থানার ওসি আলী আহম্মেদ জানান, রোববার রাতে মেয়েটির মায়ের দায়ের করা মামলায় শাহীনকে (২৫) গ্রেপ্তার করেন তারা।
শাহীন বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের মীম আবাসনের লাল মিয়ার ছেলে।
মামলায় বলা হয়, রোববার দুপুরে ডউয়া ফল কিনে দেওয়ার কথা বলে শাহিন মেয়েটিকে বাসায় নিয়ে যায় এবং সেখানে তাকে ধর্ষণ করে। এর ২০ মিনিট পরে মেয়েটি বাসায় ফিরে তার মাকে ঘটনাটি জানায়।
ওসি বলেন, মামলা হওয়ার আধা ঘণ্টা পরেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে শাহীনকে গ্রেপ্তার করে। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।