হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে মঙ্গলবার সকাল ৮টায় ইমরানের জানাজা কচুয়া উপজেলার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের সিংড্ডা গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসতে থাকে। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
জানাজার আগে চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের উপ-সহকারী পরিচালক সাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে ইমরানকে ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়া হয়।
ইমরানের ভাই সোলাইমান হোসেন জানান, শনিবার রাত ৮টার আগে ইমরানের সঙ্গে তার স্ত্রীর কথা হয়। অগ্নিকাণ্ডের পর আর তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তিনি নিখোঁজ ছিলেন। রোববার পরিবারের সদস্যরা চট্টগ্রাম গিয়ে ইমরানের খোঁজ করেন। কিন্তু এদিন তার সন্ধান পাননি।
চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক সাহিদুল ইসলাম বলেন, ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক জসীম উদ্দীনের তত্ত্বাবধানে সোমবার রাতে কুমিল্লা থেকে ইমরান হোসেন মজুমদারের মরদেহ চাঁদপুরে নিয়ে আসা হয়।
তিনি আরও বলেন, “আমি নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। যেকোনো প্রয়োজনে চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস তাদের পাশে আছে বলে আশ্বস্ত করেছি।”
উত্তর কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. ফরিদ বলেন, ইমরান হোসেন মজুমদার অত্যন্ত ভদ্র ও ভালো একজন মানুষ ছিলেন। তিনি এলাকায় এলেই সবার খোঁজখবর নিতেন। তার মৃত্যুতে এলাকাবাসী গভীর শোকাহত।
আরও পড়ুন: