ভাতের দোকানির সঙ্গে মারামারিতে মারা যান ওই সিগারেট বিক্রেতা।
সোমবার বিকেলে উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নের দেওয়ানগঞ্জ পাকা রাস্তার শেষ সীমানায় এ ভাঙন দেখা দেয় বলে বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল কালাম মোল্লা জানান।
ভাঙনে বহু ঘরবাড়ি ও প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে পড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আতঙ্কে অনেকেই তাদের স্থাপনা অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। কয়েক দিন ভাঙন বন্ধ ছিল। সোমবার হঠাৎ করেই পাঁচটি বসতভিটা ও দুটি তাঁত কারখানা ভেঙ্গে নদীতে চলে যায়।
“নদী ভাঙনের ব্যাপকতায় আমরা হতাশ।”
ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান তিনি।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল ওহাব বলেন, চৌহালীর দক্ষিণাঞ্চলের চরছলিমাবাদ এলাকায় ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। দেওয়ানগঞ্জে নদী ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।