“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্রমাণসহ তাদের আটক করা হয়েছে বলে জেলার পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মদ ভূঁঞা জানিয়েছেন।
জেলা পুলিশ লাইন্সে শনিবার সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আটককৃতরা দীর্ঘদিন ধরে অভাবে থাকা মানুষকে চড়া সুদে ঋণ দিতেন। ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তাদের কিডনি বিক্রি করতে ফুঁসলাতেন এবং শেষে বাধ্য করতেন।”
তদন্ত শেষে শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয় বলে তিনি জানান।
পুলিশ সুপার বলেন, “গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্রমাণসহ তাদের আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা কিডনি বেচাকেনার কথা স্বীকার করেছেন।”