“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় উপজেলার কুতুপালং ১ নম্বর ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে বলে ১৪ এপিবিএন এর অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক জানান।
দগ্ধদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন-ওই ক্যাম্পের বাসিন্দা মো. হোসেন আলীর ছেলে মো. নুর আলম (৫৩)।
বাকিরা নুর আলমের স্ত্রী, দুই ছেলে এবং তাদের দুই প্রতিবেশী বলে পুলিশ জানালেও তাদের বিস্তারিত নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি।
দগ্ধদের কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ সময় একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়। খবর পেয়ে প্রতিবেশীরা দগ্ধদের উদ্ধার করতে গিয়ে আরও দুইজন দ্বগ্ধ হন।”
পুলিশ সুপার বলেন, আগুনে নুর আলমের ঘরটির কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয়রা তাৎক্ষণিক আগুন নিভিয়ে ফেলায় বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড এড়ানো গেছে।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।