বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টায় সোনাডাঙ্গা থানার মজিদ সরণি রোডের বাসা থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে সোনাডাঙ্গা থানার ওসি মামতাজুল হক।
নিহত মন্দিরা মজুমদার (২৬) ওই এলাকার প্রদীপ মজুমদারের মেয়ে। তিনি ২০২১ সালে খুলনার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। তিনি বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
ওসি বলেন, “মন্দিরার মরদেহ নিজ ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।“
বৃহস্পতিবার রাতেই মন্দিরার বাবা আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা সুহাস রঞ্জন হালদার ও তার বোনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
মন্দিরার বাবা প্রদীপ মজুমদার বলেন, “দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠেছিল। আমার মেয়ে প্রতারণার শিকার। এ কারণেই সে আত্মহত্যা করেছে।”
এ অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য শুক্রবার চিকিৎসক সুহাস রঞ্জন হালদারের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।