বৃহস্পতিবার দুপুরে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য আমরা একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছি। আমরা আশা করছি আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরের দিকে কাজ শুরু করতে পারব। দুটি প্রকল্পেরই সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে সমীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া যাবে। এরপরেই একনেকে তুলে প্রকল্পটি দ্রুত পাশ করা হবে।”
তিনি আরও বলেন, হাওরের এই জেলায় ১ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৪টি নদী খননসহ ওই নদীগুলোর সঙ্গে যতগুলো খাল রয়েছে সেগুলোও খনন করা হবে। নদী পথে নির্বিঘ্নে নৌ চলাচল ও হাওরের কৃষক দ্রুত ফসল কেটে নিরাপদে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে সেজন্য ৯০টি কজওয়ে নির্মাণ করা হবে।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এসএম শহীদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী ও পানি উন্নয়ন বোর্ড সুনামগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহিরুল হক প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।