“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় এটা শুরু হয় বলে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ওসি বদিউজ্জামান জানান।
২০২০ সালের ২৩ মার্চ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে গেলে চেকপোস্ট দিয়ে যাতায়াত বন্ধ করে দেয় সরকার। সংক্রমণ কমে আসায় ২০২১ সালের ১৬ মে ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের কার্যক্রম শুরু হয়। তবে এতে শুধুত্র বাংলাদেশি যাত্রীরা ভারত থেকে এই চেকপোস্ট ব্যবহার করে দেশে ফিরে আসতে পারতেন। কোনো যাত্রী ভারতে যেতে পারতেন না।
ওসি বদিউজ্জামান বলেন, এখন থেকে প্রতিদিন যাত্রীরা এই রুট ব্যবহার করে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন।