উপজেলা পরিষদ মাঠে শনিবার সকালে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ যোগ দেন।
কিন্তু পতাকা উত্তোলনের জন্য তোফায়েল আহমেদের নাম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজনা ছড়ায়; শুরু হয়ে হট্টগোল। একপর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধারা চলে গেলে নির্ধারিত সময়ের পাঁচ মিনিট পরে শুরু হয় অনুষ্ঠান।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক সভাপতি মো. নুরন নবী বলেন, “তোফায়েল আহমেদ স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের সন্তান। তোফায়েলের বাবা শওকত আলী সরকার ছিলেন এলাকার চিহ্নিত রাজাকার। মহান স্বাধীনতা দিবসের এই দিনে একজন রাজাকারের সন্তান আমাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন এটি আমরা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না।”
তবে তোফায়েল আহমেদ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “নুরন নবী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমার কাছে পরাজিত হয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছেন, যা সত্য নয়।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবিনা শবনম এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।