“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মাগুরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক প্রণয় কুমার দাশ বুধবার এ আদেশ দেন বলে পিপি আব্দুর রাজ্জাক জানান।
দণ্ডিত বকুল হোসেন (মামলার সময়ের বয়স ২৬) মাগুরার মহম্মদপুরের উড়ুড়া গ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেনের ছেলে।
মামলার বরাতে পিপি বলেন, ২০১২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর এক গৃহবধূকে (মামলরা সময়ের বয়স ২৩) মাগুরা শহরের ভায়না মোড় থেকে বাড়ি ফেরার পথে বকুল মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যান। তিন দিন পর ওই নারীর স্বামী মাগুরা সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন।
পিপি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আসামিকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়, ১০ হাজার জরিমানাও করা হয়, যা অনাদায়ে তাকে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে।
তিনি আরও জানান, অপহৃত নারীকে এখনও উদ্ধার যায়নি এবং দণ্ডিত আসামি পলাতক রয়েছেন।