“এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল হয়েছে। এটি চালু হলে বাংলাদেশের মানুষকে আর বিদেশে যেতে হবে না।”
খাগড়াছড়ির নারী ও শিশুনির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু তাহের বুধবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত মো. নোমান মিয়া ওরফে রোমান (২২) জেলার দীঘিনালা উপজেলার ছোট মেরুং এলাকার মো. আলীর ছেলে। উপজেলার ছোট মেরুং আল ইকরা হিফজুল কোরআন মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন তিনি।
মামলার নথি অনুযায়ী, ২০১৭ সালে নিজের মাদ্রাসার ১০ বছর বয়সী এক ছাত্রকে ধর্ষণ করেন নোমান মিয়া। এ ঘটনায় একই বছর ২৩ অগাস্ট ছাত্রের পরিবার দীঘিনালা থানায় মামলা করে।
তদন্ত শেষে পুলিশ নোমান মিয়ার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। পরের বছর ২২ মে আদালত তার বিচার শুরুর আদেশ দেয়। মামলায় মোট ১২ জনের সাক্ষ্য নিয়েছে আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইজীবী বিধান কানুনগো রায় সম্পর্কে বলেন, “এমন রায় সমাজে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।”