এতে এ মহাসড়কে চলাচলকারী উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলে জেলাগুলোর যানবাহন চালক ও যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। যানজট এড়াতে অনেকে সিরাজগঞ্জ শহর হয়ে মুলিবাড়ি দিয়ে চলাচল করছে; এ কারণে আঞ্চলিক সড়কেও এর প্রভাব পড়েছে।
সিরাজগঞ্জের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মো. সালেকুজ্জামান সালেক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, চার লেনে উন্নীতকরণের জন্য রাস্তার দুপাশে খোঁড়াখুড়ি ও মাটি ভরাটের কাজ চলছে। পাশাপাশি পুরাতন নলকা সেতুর পাশে আরেকটি নতুন সেতুর সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য সেতুর পূর্ব পাশের পুরাতন সড়কটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এ কারণে বাধ্য হয়ে যানবাহনগুলো এক লেনে চলছে। এতে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের হাটিকুমরুল পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ও ধীরগতি লেগেই আছে।
সকাল থেকে জট কমতে শুরু করেছে জানিয়ে সালেকুজ্জামান বলেন, “মহাসড়কে গাড়ির চাপ বাড়লে ভোগান্তি এড়াতে যানবাহনগুলো আঞ্চলিক সড়কগুলো দিয়ে শহর হয়ে ঘুরপথে চলাচল করে থাকে। যে কারণে মাঝে মাঝেই শহরের রাস্তায়ও যানবাহনের জটলা দেখা দেয়।”