হল থেকে অছাত্রদের বের করে দেওয়ার দাবিতে চার দিন থেকে একাই অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে তৃতীয় বর্ষের এ শিক্ষার্থী।
উপজেলার গড়নপুর গ্রামে ভদ্রকালী মন্দির প্রাঙ্গনে হিন্দু রীতিতে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। পূজা-অর্চনা, বাদ্য-বাজনা, সাজসজ্জা, নাচ-গান, রান্না-বান্না, অতিথি আপ্যায়ন, দান-দক্ষিণা সবই ছিল বিয়ের আয়োজনে।
বিয়েতে মেয়েদের পরনে ছিল লাল ও হলুদ শাড়ি; ছেলেদের গায়ে ছিল হলুদসহ বিভিন্ন বাহারী রঙের পাঞ্জাবি। বিয়ের আয়োজন আর উৎসবে দেখে বোঝার উপায় ছিল না, এ বট-পাকুড়ের বিয়ে।
ভদ্রকালী মন্দির প্রাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত বট ও পাকুড়কে বিয়ের শাড়ি-পাঞ্জাবি পরানো হয়। তারপর ছেলে (পাকুড়) ও মেয়ে (বট) পক্ষের অবিভাবকের উপস্থিতিতে পুরোহিত বিয়ের পর্ব শেষ করেন। এরপর বিশাল প্যান্ডেলে অতিথিদের আপ্যায়ন করানো হয়। বিয়ে উপলক্ষে দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত তিন গ্রামের মানুষের আপ্যায়ন চলে। এর আগে বাবুর্চিরা বড় বড় হাড়িতে ভাতসহ বিভিন্ন ধরনের নিরামিষ রান্না করেন অতিথিদের জন্য।