সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন সড়কে এ হামলার সময় উপজেলা চেয়ারম্যানের গাড়িও ভাঙচুর করা হয় বলে ইন্দুরকানী থানার ওসি এনামুল কবির জানিয়েছেন।
মতিউর রহমান বলেন, রাত ৮টার দিকে তিনি গাড়িতে করে উপজেলা পরিষদ থেকে বের হচ্ছিলেন। স্থানীয় সজীব হাওলাদারসহ অপরিচিত কয়েকজন তার গাড়ির পথ আটকায়।
“গাড়ি থামালে সজীব গাড়ির জানাল দিয়ে হাত বাড়িয়ে ঘুসি মারতে শুরু করে। এরপর গাড়ির গ্লাস ভেঙে ফেলে।”
চেয়ারম্যান বলেন, “তার সাথে আমার রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত কোনো বিরোধ নেই। আমার ধারণা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে সে এ হামলা চালিয়েছে।”
সজীব হাওলাদার এক সময় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ইন্দুরকানীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুৎফুন্নেসা খানম বলেন, “একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির ওপর এ ধরনের হামলা নিন্দনীয়। থানার ওসিকে বিষয়টি গুরুত্বের সাথে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।”
ইন্দুরকানী থানার ওসি হুমায়ুন কবির বলেন, “বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারা জড়িত এবং কেন হামলা করল তা জানার চেষ্টা করছি। তবে এখনও হামলার বিষয়ে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি।