বৃহস্পতিবার জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুর ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিতরা হলেন-দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার শালগ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে সেলিম মিয়া (৩৪), একই উপজেলার ডুগডুগি গ্রামের রহিম বাদশার স্ত্রী আকলিমা খাতুন (২৭) ও গোপালপুর গ্রামের মৃত গোলাপ রহমানের ছেলে আইনুল (৩৭)।
রায় ঘোষণার সময় সেলিম ও আইনুল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আর আকলিমা পলাতক রয়েছেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল জানান।
মামলার বরাতে নৃপেন্দ্রনাথ বলেন, মাইক্রোবাস চালক রহিম বাদশার সহকারী হিসেবে কাজ করতেন সেলিম মিয়া। রহিমের বাড়িতে যাতায়াতের এক পর্যায়ের তার স্ত্রী আকলিমার সঙ্গে সেলিমের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরে তার লাশ পাঁচবিবি উপজেলার বারোকান্দি এলাকায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় পরদিন সেলিমের বাবা শাহাদৎ হোসেন বাদী হয়ে তিনজনের বিরুদ্ধে পাঁচবিবি থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত ওই বছরই পুলিশ তিন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।