শনিবার বিকালে উপজেলার কানাইডাঙ্গা গ্রাম থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন দামুড়হুদা থানার এসআই আব্দুর রহমান।
নিহত ইয়ামিন হোসেন গ্রামের সেলিম রেজার ছেলে। সে কানাইডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
শিশুটির পরিবারের বরাত দিয়ে এসআই আব্দুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, “প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, গ্রামের এক কিশোর (১৮) ৩০ টাকা দিয়ে ইয়ামিনকে মুড়ি কিনতে দোকানে পাঠায়। ইয়ামিন ২০ টাকার মুড়ি কিনে এবং বাকি ১০ টাকায় সে নিজে কিছু কিনে খেয়ে ফেলে।
“১০ টাকা ফেরত দিতে না পারায় কিশোরটি ইয়ামিনকে মারধর করে। এ ঘটনার পরই আমবাগানে শিশুটির লাশ পাওয়া যায়। তার গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দেওয়া আছে। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা গেছে ইয়ামিন।“
এসআই আরও বলেন, কিশোর পলাতক রয়েছে। তাকে আটকে অভিযান শুরু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।