ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানায় পাউবো।
বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৮টা থেকে শুরুর পর কনকনে হিমেল হাওয়ার তীব্রতা আরও বেড়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে বৃষ্টি থামলেও আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন।
এদিকে সকালে থেকে প্রয়োজনে যারা বাড়ি থেকে বের হয়েছেন তাদের ফিরতে হয়েছে কাক ভেজা হয়ে। সড়কের অনেক স্থানে রাস্তায় বৃষ্টির পানি জমে গেছে। জেলা সদরের বিভিন্ন রাস্তায় কাদা-পানিতে একাকার হয়ে চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
শেরপুর পৌর এলাকার বাগরাকসা এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মোশাররফ হোসেন বলেন, “বৃষ্টিতে শীত আগের চেয়ে বেড়েছে। এছাড়া অনেক স্থানে রাস্তায় পানি জমে যাওয়ায় চলাচল করতেও অসুবিধা হচ্ছে।”
তবে এ বৃষ্টি কৃষির জন্য আর্শীবাদ বয়ে এনেছে বলে শেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহিত কুমার দে’র ভাষ্য।
শেরপুরে আবহাওয়া অফিস না থাকায় বৃষ্টির পরিমাণ ও দিনের তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধির বিষয়টি জানা যায়নি।