জেলার সিভিল সার্জন সেলিম মিয়া জানান, সোমবার সকাল থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৩৮ জনের কোভিঢ পজিটিভ এসেছে। নমুনা পরীক্ষার হিসাবে শনাক্তের হার ৩৫ দশমিক ৫১ শতাংশ।
নতুন রোগীদের মধ্যে ২৪ জনই জেলা সদরের বাসিন্দা। এছাড়া কেন্দুয়া ও আটপাড়ায় ৪ জন করে, দুর্গাপুরে ৩ জন, পূর্বধলায় ২ জন ও মোহনগঞ্জে একজন শনাক্ত হয়েছেন।
সোমবার বিকালে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে র্যাপিড অ্যান্টিজেন্ট পরীক্ষা করে কোভিড আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হন ইউএনও মইন উদ্দিন খন্দকার।
তিনি জানান, চিকিৎসকের পরামর্শে বর্তমানে তিনি সরকারি বাসভবনে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। রোববার থেকে জ্বর, গলাব্যথা, কাশির সঙ্গে শরীর ব্যথা রয়েছে। তবে জ্বর কিছুটা কমে এসেছে।
এর আগে সোমবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২৫ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছিল, যাদের মধ্যে জেলা সদরের বাসিন্দা ছিলেন ১৮ জন।
সিভিল সার্জন জানান, মহামারী শুরুর পর জেলায় এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৬৫ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছেন ১২৫ জন।